Skinpress Rss

Enjoy The best fresh nude photo collection

Enjoy The best fresh nude photo collection
+18

Monday, July 16, 2012

এত শক্ত জিনিস ঢুকলে ব্যাথা পাবো তো

এত শক্ত জিনিস ঢুকলে ব্যাথা পাবো তো কখনো ভাবিনি ওকে নিয়ে আজেবাজে কোন কল্পনা করা যাবে। এমনকি একসময় ভেবেছি, যদি কোন সামাজিক বাধা না থাকতো, আমি ওকে বিয়ে করতাম। মামা-ভাগ্নীর প্রেমও হতে পারতো আমি একটু এগোলে। ও সবসময় রাজী। আমরা দুজন জানি মনে মনে আমরা দুজন দুজনকে পছন্দ করি খুব। সেই তুতুকে হঠাৎ একদিন ঝকঝকে লাল পোষাকে ছবি তুলতে গিয়ে অন্য রকম দৃষ্টিতে দেখতে শুরু করলাম। কামনার দৃষ্টি। ওর শরীরে তখন যৌবন দানা বাধতে শুরু করেছে মাত্র। কামনার মাত্রা চরমে উঠলো যখন সে কয়েকমাস আমাদের বাসায় ছিল পড়াশোনার জন্য। সেই সময়টা ওর দেহে যৌবনের জোয়ার। সমস্ত শরীরে যৌবন থরথর করে কেঁপে কেঁপে উঠছে। আমার চোখের সামনে তুতুর সেই বাড়ন্ত শরীর আমাকে কামনার আগুনে পোড়াতে লাগলো। নৈতিকতা শিকেয় উঠলো। যে কারনে কামনার এই আগুন জ্বললো তা হলো তুতুর বাড়ন্ত কমনীয় স্তন যুগল। এমনিতেই ওর ঠোট দুটো কামনার আধার, তার উপর হঠাৎ খেয়াল করলাম ওর স্তনদুটো পাতলা ঢিলা কামিজ ভেদ করে বেরিয়ে আসতে চাইছে। ভেতরে কোন ব্রা নেই, শেমিজও নেই বোধ হয়। কিছুদিন আগে দেখেছি ওর কিশোরী স্তন বেড়ে উঠছে। কিন্তু এখন দেখি ওর স্তনদুটো কৈশোর পেরিয়ে যৌবনের চরম অবস্থায় এসে সামনে না এগিয়ে ব্রা’র অভাবে নিন্মগামী হয়েছে। সেই কিঞ্চিত নিন্মগামী স্তনদুটো এত সুন্দর করে কামিজ ভেদ করে বেরিয়ে আসে, আমি বোঁধা বোঁধা দুধ বলতে শুরু করি মনে মনে। বোঁধা মানে দড়ির বান্ডিলের মতো স্তনের শেপটা পাক খেয়ে নামছে দৃঢ় প্রত্যয়ে। কামনার আধার। সাইজে আমের মতো হবে। আমার চোখদুটো সেই আমদুটো থেকে কিছুতেই সরাতে পারতাম না। ব্রা পরতো না বলে স্তনদুটো সুন্দর ছন্দে কেঁপে কেঁপে উঠতো। রান্নাঘর থেকে ভাত-তরকারী নিয়ে যখন ডাইনিং টেবিলে আসতো, আমার সেই দৃশ্যটা সবচেয়ে বেশী চোখে ভাসে। কারন তখন আমি একপাশ থেকে তুতুর বগলের একটু সামনে বোঁধা বোঁধা স্তনদুটো ছন্দে ছন্দে কেপে উঠা দেখতাম। নিস্পাপ স্তনযুগল। দেখে অপরাধবোধে ভুগতাম। কিন্তু না দেখেও থাকতে পারতাম না। পরে অনেকবার কল্পনা করে করে হাত মেরেছি মাল ফেলেছি। রাতে শুলেই কল্পনা করতাম কী করে ওকে পাবো। -বাসার সবাই কোথায় -বাইরে, দেরী হবে ফিরতে -বসো গল্প করি। -হাসছো কেন -এমনি -তোমার হাসিটা এমনি খুব সুন্দর -হি হি হি -তোমার চোখও -আর? -চুল -আর? -হুমমমম…… -বলেন না মামা -মামা ডাকলে বলা যাবে না -ঠিকাছে মামা ডাকবো না, এবার বলেন -তোমার ঠোট -আর (লজ্জায় লাল হলো মুখ) -তোমার হাত, বাহু -আর? -আর….তোমার আগাগোড়া সবকিছু সুন্দর -হি হি হি -হাসছো কেন -আপনি কি আমার সব দেখেছেন? -না, তবে বোঝা যায় -কী বোঝা যায় -যদি তুমি মাইন্ড না করো বলতে পারি -করবো না, আপনি আমাকে নিয়ে সব বলতে পারেন। আমার উপর আপনাকে সব অধিকার দিয়ে রেখেছি -তাই নাকি, বলো কী -তাই -কিন্তু কেন? -আপনাকে ভালো লাগে বলে। -কেমন ভালো -বোঝাতে পারবো না -ভালো মামা -যা, মামা কেন হবে, আমি আপনাকে অন্য ভাবে ফীল করি -তুতু -হ্যাঁ -তুমি সত্যি বলছো? -হ্যাঁ, আমি জানি আমার সে অধিকার নেই তবু আমি মনকে বোঝাতে পারি না। আপনি আমার উপর রাগ করবেন না প্লীজ। -না, তুতু। রাগ না, আমিও সেরকম একটা অপরাধবোধে ভুগি। কিন্তু কী করবো। বিশ্বাস করো তোমাকেও আমি ঠিক ভাগ্নী হিসেবে দেখতে চাই না। - আপনিও? -হ্যা তুতু -আমরা এখন কী করবো? -জানি না -এটা কে কী ভালোবাসা বলে? -বোধহয় -তুমি আমাকে ভালো বাসো -খুব -আমার খুব কষ্ট হচ্ছে। তুমি কী আমাকে জড়িয়ে ধরবে একটু -আসো এরপর আমি তুতুকে বুকে জড়িয়ে ধরি। তুতু আমার শরীরে লেপ্টে যেতে থাকে। আমি ওর ঠোট খুজে নিয়ে চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দেই। তুতুও আমার চুম্বনে সাড়া দেয় প্রবলভাবে। আমরা পরস্পরের ঠোট নিয়ে চুষতে থাকি পাগলের মতো। অনেক দিনের ক্ষুধা। এরপর আমার হাত চলে যায় ওর বুকে। ডানহাত দিয়ে ওর বামস্তনটা স্পর্শ করি। তুলতুলে রাবারের মতো নরম, ব্রা নেই, শেমিজও নেই। আমি ডানহাতে মর্দন করতে থাকি স্তনটাকে। তারপর দুই হাতে দুটো স্তনই ধরে টিপতে থাকি। -আপনার ভালো লাগে এগুলো -তোমার এদুটো খুব নরম, ধরতে ভালো লাগছে। একটু দেখতে দেবে? -এগুলো আপনার, আপনি যেমন খুশী দেখুন তারপর ওর কামিজটা নামিয়ে দিলাম। পেলব ফর্সা সুন্দর দুটো স্তন। একটু ঝুলে আছে, কিন্তু তাতেই ওর সৌন্দর্য বহুগুন বাড়িয়ে দিয়েছে। আমি মুখটা স্তনের কাছে নামিয়ে ওর দিকে তাকালাম। -একটা চুমো খাই? -একটা না, অনেক চুমু আমি স্তনের হালকা খয়েরী বোঁটায় জিহ্বার আগা দিয়ে স্পর্শ দিলাম। তুতু কেঁপে উঠলো ভীষন ভাবে। বোটাটা শক্ত হয়ে যাচ্ছে দেখলাম। দেরী না করে বোঁটাটা মুখে পুরে নিলাম। তারপর চুষতে লাগলাম পাগলের মতো। কতক্ষন ডানস্তন, কতক্ষন বামস্তন এভাবে দুই স্তন চুষলাম বেশ অনেক্ষন ধরে। চুষে কামড়ে লাল করে দিলাম তুতুর দুটো স্তন। -মামা, আজ থেকে আপনি আমার মামা নন। আমরা প্রেমিক প্রেমিকা। -ঠিক আছে, আমি রাজী -হি হি হি, আপনি ভীষন দুষ্টু। আমাকে তো কামড়ে দাগ করে দিয়েছেন। -আরো কামড়াবো, আরো খাবো। আমার ক্ষিদা মিঠে নাই। আসো বিছানায় শুয়ে করি। -আরো করবেন? -করবো, তুমি সেলোয়ারের ফিতাটা খোলো -না, ওইটা করবো না -কেন -আমার ভয় লাগে -কিসের ভয় -ব্যাথা পাবো -কে বলেছে -শুনেছি -আর ধুত, আমি আস্তে আস্তে করবো -আপনি এত রাক্ষস কেন -তোমার জন্য -পাগল -এই দেখো তুমি আমারটা, বেশী বড় না -ওমা!!!! এটা এত বড়??? আমি পারবো না, প্লীজ। আমার ভয় করে। -আসো না, অমন করেনা লক্ষীটি। দেখো কত আরাম লাগবে। তুমি ধরো এইটা হাতে, ভয় কেটে যাবে্ -এত শক্ত কেন? -শক্ত না হলে ঢুকবে কী করে -এত শক্ত জিনিস ঢুকলে ব্যাথা পাবো তো। -তোমার ছিদ্র এর চেয়ে বড়। তুমি দেখো -না, আমারটা অনেক ছোট -ছোট না, ওটা রাবারের মতো। আমি ঢোকালে বড় হয়ে যাবে। কাছে আসো, রানটা ফাঁক করো। -আস্তে মামা, -আবার মামা?? -হি হি, তাহলে কী ডাকি -আচ্ছা ডাকার জন্য ডাকো। এই দেখো মাথাটা নরম, আগে মাথাটা দিলাম। তোমার সোনার দরজাটা খোল একটু -আরে? মাথা ঢুকেছে তো? ব্যাথা লাগেনি, হি হি -তোমার সোনাটা খুব সুন্দর। গোলাপী। একটু ভিজেছে তো। পিছলা জিনিস এসেছে। তাহলে কম ব্যাথা পাবা। -হ্যা ভিজাটা আমি খেয়াল করেছি। আপনি দুধ খাওয়া শুরু করতেই ভিজেছে। -তাহলে দুধটা আবার খাই, দাও। আরাম লাগছে না? -লাগছে, আপনি চুষলে আমার খুব আরাম লাগে। -এবার আরেকটু চাপ দেই? -দেন -আহহহহ -ওওও…..না না ব্যাথা লাগছে, আর না -আরেকটু। -ওহ ওহ ওহ……পারছি না -পারবে, আরেকটু কষ্ট করো -এত ব্যাথা কেন। আপনি ফাটিয়ে ফেলছেন। আজকে আর না প্লীজ মামা। -সোনামনি অর্ধেক ঢুকে বেরিয়ে আসা কষ্টকর। একমিনিট কষ্ট করো। প্রথমবারতো! -আচ্ছা, আমরা তো কনডম নেই নি!! সর্বনাশ। -তাই তো!! বের করেন বের করেন -রাখো, মালটা বাইরে ফেললে হবে -না মামা, প্রেগনেন্ট হলে কেলেংকারী হয়ে যাবে। আপনি কনডম নিয়ে আসেন আমি আবার ঢোকাতে দেবো আপনাকে -আচ্ছা, দাড়াও মাল ফেলবো না, ভয় পেয়ো না। মিনিটখানেক পর লিঙ্গটা তুতুর যোনী থেকে বের করে আনলাম। বাইরে এসে ফচাৎ করে মাল বেরিয়ে ছড়িয়ে পড়লো বিছানায়। তুতু অবাক হয়ে তাকিয়ে দেখতে লাগলো আঠালো ঘিয়ে রঙের বীর্য। মুখে তার অতৃপ্তির হাসি যদিও। আমরা ঠিক করলাম কনডম কিনে আনলে আবার সুযোগমতো লাগাবো রাতে। জানি বিয়ে করতে পারবো না ওকে, কিন্তু গোপনে চোদাচুদি করে তৃপ্তি মেঠাতে অসুবিধা নেই। তুতুও বেশ খুশী আমার পরিকল্পনায়। পরের দিন আমি বাইরে থেকে কনডম এনে তুতুর অসাধারন যোনীতে আমার লিঙ্গ প্রবেশ করালাম, কি আনন্দ বলার ভাষা নেই! তুতু আমাদের সফল যৌন সংগমের পর বলল, মামা তুমি আমাকে বিয়ে কর প্লিজ। তুমি কি যে তৃপ্তি আমাকে দিচ্ছ তা বলার নয়। এরপর থেকে আমরা সুযোগ পেলেই প্রায়ই চোদাচুদি করতাম।

Disclaimer

All the postings of mine in this whole BLOG is not my own collection. All are downloaded from internet posted by some one else. I am just saving some time of our blog users to avoid searching everywhere. Am not violating any copy rights law or not any illegal action am not supposed to do.If anything is against law please notify so that they can be removed